Posts

Showing posts from July, 2020

Can science be believed without hesitation?

Image
Can science be believed without hesitation? Science is true, this idea needs to change. Like everything else science is also the apparent truth. What scientists are establishing as true today may be proven false tomorrow. Therefore, taking everything as the apparent truth is science. For a long time, our favorite and respected "science" has been the victim of a conspiracy by a class of very greedy businessmen! 'Science' has been highly tainted, especially by a class of medicine or drug industrialist and traders. Part of this medicine trade continues to deceive us day after day. Then there are the arms or war-weapon dealers. They have enslaved science to their nefarious narrow interests. People are becoming helpless and oppressed by them. The ultimate misuse of science is also happening in the field of information and digital technology. You say, science is not responsible for this! In short, 'science' is the process of verifying theories, ideas and information

An excellent and essential education system for real human development

Image
To the Ministry of Education, India Dear Sir, If you really want to bring development to the country and the people, want to bring good change in human life, then introduce mind-development curriculum in every school-college. For this purpose, the 'MahaManan' self-development education (AtmaVikash SikshaKram), developed by Maharshi MahaManas, has been introduced. Every school needs to start a curriculum for students to become rational, which will include mind-development curriculum. At the same time, rational students have to be given special certificates according to the standard of their development. If this certificate is considered valuable in the workplace (In case of getting a job), people's interest in mind-development (AtmaVikash) will increase. Scientifically identifying crime-prone and mentally chaotic students, appropriate education and treatment should be provided for them. If there is no such device for identifying, it has to be invented. Only then good c

যুক্তিবাদী কাকে বলা হবে?

Image
যুক্তিবাদী কাকে বলা হবে? ~মহর্ষি মহামানস দু-চারটে যুক্তিপূর্ণ কথা বললেই কেউ যুক্তিবাদী হয়ে যায়না। একজন যুক্তিবাদীকে হতে হবে যথেষ্ট সজাগ-সচেতন মনের অধিকারী। সেইসঙ্গে জগত-সংসার এবং নিজের সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।  একজন যুক্তিবাদী হবে মুক্তমনের মানুষ। ধর্ম, দর্শন, শাস্ত্র, মতবাদ, উক্তি, ধারণা প্রভৃতি সমস্ত কিছুর প্রভাব থেকে যথাসম্ভব মুক্ত থাকবে, অথবা মুক্ত থাকতে সচেষ্ট থাকবে সে। সংস্কার মুক্ত মানুষ।  যুক্তিবাদীর মধ্যে কোনরকম দৃঢ় বিশ্বাস বা অন্ধবিশ্বাস থাকবে না। সে যুক্তি-বিচার ও আপাত বিশ্বাসের হাত ধরে, সবকিছুকে আপাত সত্য জ্ঞানে এগিয়ে যাবে পূর্ণ সত‍্যের লক্ষ্যে। যুক্তিবাদী মানুষ আস্তিকও নয় আবার নাস্তিকও নয়। সে বলে, আমি মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি। তুমি গ্রহণযোগ্য যুক্তি বা প্রমাণ দিতে পারলেই আমি মেনে নেবো। তবে তার সমস্ত মানা বা জানা হবে, আপাত সত্য রূপে। একটা ধারণা যাকে সে দীর্ঘকাল ধরে সত্য বলে ভেবে এসেছে। হঠাৎ কেউ যদি তাকে যুক্তি দিয়ে বোঝাতে পারে, সেটা একটা ভুল ধারণা ছিল, যুক্তিবাদী মন (আসক্তি ও অভ‍্যাসের দাস না হয়ে) তৎক্ষণাৎ সেই পুরোনো ধারণাকে বাতিল করে দিয়ে, তার জায়গায় নতুন ধার

বিশ্বাস কী ও কেন

Image
বিশ্বাস কী ও কেন  ~মহর্ষি মহামানস   যথেষ্ট যুক্তি-প্রমান ছাড়াই, সজাগ-সচেতন-মনের সাহায্যে সম্যকভাবে জানা ছাড়াই— অজ্ঞান-অন্ধত্ব— মোহমায়া বশতঃ কোনোকিছুকে সত্য বলে মেনে নেওয়া, ভ্রমাত্মক বা মায়াত্মক কোনো দর্শন — শ্রবনকে সত্য বলে মনে করা, অথবা কাল্পনিক কোনোকিছু সম্পর্কে স্থির নিশ্চয়াত্মক ধারণাই হলো ‘বিশ্বাস’। অন্যভাবে বলা যায়, ‘বিশ্বাস’ হলো— কোনোকিছু সম্পর্কে অজ্ঞান-অন্ধের মতো ধারণা লাভ করার জন্য অবচেতন মনের এক বিশেষ মানস-ক্রিয়া। অবচেতন মন (আমাদের অধ্যাত্ম মনোবিজ্ঞানে— শিশুমন)-এর মানসক্রিয়া থেকে উদ্ভূত এক বিশেষ শক্তি বা ক্ষমতাকে বলাহয় বিশ্বাসের শক্তি। ‘বিশ্বাস’ সুপথে চালিত হলে অথবা বিশ্বাসকে ভালো উদ্দেশ্যে— ভালো পথে চালিত করতে পারলে, অনেক ক্ষেত্রেই ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। আবার অজ্ঞান-অন্ধত্বের কারণে অথবা কারও হীন স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে তা’ বিপথে চালিত হলে— তখন তা’ অত্যন্ত কুফলদায়ক হয়ে থাকে। বিশ্বাসের বিপরীত দিক— ‘অবিশ্বাস’ নয়। অবিশ্বাস-ও একপ্রকার বিশ্বাস। অন্যকিছুতে বিশ্বাস। বিশ্বাসের অপরদিকে থাকে জ্ঞান। কোনোকিছু সম্পর্কে সচেতন-মন (আমাদের অধ্যাত্ম মনোবিজ্ঞানে— কিশোরমন)-এর ধারণা লাভের মানস

হতাশা এবং তজ্জনিত মনোবিকার এক বড় সমস্যা

Image
হতাশা এবং তজ্জনিত মনোবিকার এক বড় সমস্যা। ~মহর্ষি মহামানস আমরা সবাই জানি, হতাশা থেকে সৃষ্ট মনঃকষ্ট ---বিষন্নতা ---অবসাদ হতে বহু অঘটন--- অসুস্থতা, বহু সমস্যা জন্ম নিয়ে থাকে। হতাশা হলো, কোনকিছুর জন্য আশা বা প্রত‍্যাশা মতো প্রাপ্তি না ঘটার ফলে, মনের একপ্রকার আহত বা আঘাতপ্রাপ্ত অবস্থা। হতাশার পিছনে থাকে মনের আশা-আকাঙ্ক্ষা বা প্রত‍্যাশা। আর অপরদিকে থাকে অসাফল‍্য--- অপ্রাপ্তি, চাহিদামতো ঘটনা না ঘটা। বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন প্রকার শারীরিক ও মানসিক গঠন, জ্ঞান ও চেতনস্তর এবং প্রয়োজন বা চাহিদা অনুযায়ী পরিবেশ-পরিস্থিতি সাপেক্ষে বিভিন্ন ধরণের আশা-আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি হয়ে থাকে। আমরা জানি, এই প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, লাভ-লোকসান, অভাব, ঘটন-অঘটন, ইচ্ছা-অনিচ্ছা, চাহিদা প্রভৃতি সবকিছুই জাগতিক ব‍্যবস্থা অনুযায়ী যখন যেটা ঘটার সেটাই ঘটে থাকে ('ভাগ্য আসলে কী' প্রবন্ধ দ্রষ্টব্য)। কিন্তু তা' জানা সত্বেও, আমরা অসহায়। জাগতিক নিয়মেই আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়-বস্তু লাভের জন্য আশা করতে হয়, এবং বহু ক্ষেত্রেই ঘটনাক্রমে হতাশ হতে হয়, হতাশা জনিত দুঃখ-কষ্ট ভোগ করতে হয় আমাদের। অনেক মানুষকেই দেখাযাবে, সারাজীবন

বিজ্ঞানকে কী নির্দ্বিধায় বিশ্বাস করা যায়?

Image
বিজ্ঞানকে কী নির্দ্বিধায় বিশ্বাস করা যায়? বহকাল ধরেই একশ্রেণীর অত্যন্ত লোভী ব‍্যবসায়ীদের চক্রান্তের শিকার হয়েছে আমাদের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় "বিজ্ঞান"! বিশেষত, একশ্রেণীর ওষুধ ব‍্যবসায়ীদের দ্বারা 'বিজ্ঞান' হয়েছে অতীব  দূষিত ও কলঙ্কিত। এই ওষুধ ব‍্যবসার একাংশ দিনের পর দিন আমাদেরকে প্রতারিত করে চলছে।  তারপরে রয়েছে, যুদ্ধাস্ত্র ব‍্যবসায়ীগণ। বিজ্ঞানকে তারা তাদের অতি হীন সংকীর্ণ স্বার্থের দাসে পরিণত করেছে। মানুষ অসহায়ের মতো প্রতিনিয়ত নিপীড়িত অত‍্যাচারীত হয়ে চলছে এদের দ্বারা।  ইনফরমেশন ও ডিজিটাল টেকনোলজির ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানের চুড়ান্ত অপব্যবহার হয়ে চলেছে। আপনারা বলবেন, এরজন্য তো বিজ্ঞান দায়ী নয়! সংক্ষেপে 'বিজ্ঞান' হলো একটা নিয়মমাফিক পদ্ধতিগত ব‍্যবস্থা বা সিস্টেমের মধ্য দিয়ে তত্ত্ব ও তথ্য যাচাই করা, বিচার বিশ্লেষণ ও গবেষণা করা, এবং সেই গবেষণা লব্ধ জ্ঞান ও ফলকেও অনেকে বিজ্ঞান বলে থাকে।  এখন এই বিজ্ঞান নামক সিস্টেম ও নলেজকে মানুষ যেভাবে ব‍্যবহার করবে সে সেইরকম ফল প্রসব করবে! বিজ্ঞান কোনো বিশ্বাস বা অবিশ্বাসের বিষয়ই নয়। তার উপর বিশ্বাস করার অর্থ হলো, তাকে নিয়ে যে সমস্ত মানুষ কাজ