একটি উৎকৃষ্ট নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি যা মারাত্মক ভাইরাসকে পরাস্ত করতে সক্ষম হতে পারে!


করনা ভাইরাসকে পরাজিত করতে আগ্রহী বিশ্বব্যাপী সমস্ত দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রতি আমার বিনীত আবেদন :

 

মাননীয় মহাশয় / মহাশয়া,

   আমি গত ২০১২ সালে একটি উৎকৃষ্ট চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করি বর্তমান চরম সঙ্কটকালে, সমস্ত বিশ্বব্যাপী  এই মারাত্মক অদৃশ্য শত্রুর হাত থেকে রেহাই পেতে, আমার এই চিকিৎসা পদ্ধতিটি কার্যকর হবে বলে আশা রাখিঅতএব, আমার এই চিকিৎসা পদ্ধতিটি পরীক্ষা করে দেখার জন্য আপনাদের কাছে আবেদন জানাচ্ছি

 

   অদৃশ্য শত্রুকে জব্দ করতে হলে, আমাদের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ওষুধের প্রয়োজন। এই ওষুধ শুধু আক্রান্ত ব্যক্তিকে সুস্থ করে তুলবে, তাই নয়, প্রতিষেধক হিসেবেও সে কাজ করতে সক্ষম হবে

 

   অতি সংক্ষেপে: এই পদ্ধতিতে ওষুধ তৈরী করতে, জীবাণু বা রোগবিষে আক্রান্ত কোষ, (এক্ষেত্রে করোনা ভাইরাসের মতো যেকোনো ভাইরাসে আক্রান্ত কোষ) সংগ্রহ করে, তার সঙ্গে অন্য বস্তুকণার মধ্যে বারবার সংঘর্ষ বা সংঘাত ঘটানো হয়। কতকটা হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে ওষুধ প্রস্তুতকরণের মতো। নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় প্রস্তুত হওয়া সেই ওষুধটিই হবে ওই জীবাণু বা ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগের শ্রেষ্ঠ ওষুধ। এমনকি এই ওষুধটি প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করতে সক্ষম হবে। তবে এই পদ্ধতি কিন্তু হোমিওপ্যাথিক তত্ত্ব অনুসারে কাজ করবে না। কাজ করবে নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি 'মহাপ্যাথি' অনুসারেভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির কফ থেকেও এই ওষুধ প্রস্তুত করা যাবে তৈরি করতে হবে বিশেষ ফর্মুলায় হোমিওপ্যাথিক পোটেন্টাইজার মেশিনের সাহায্যে। তবে এরজন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা অবলম্বন করতে হবে

 

   সঠিক মাত্রায় এই ওষুধ প্রয়োগ করলে, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা কুফল হবে না। রোগীর মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমণ জনিত লক্ষণ ছাড়াও যদি অন্য কোনোও রোগলক্ষণ উপস্থিত থাকে, অথবা অন্য কোনো রোগ থাকে, সেক্ষেত্রে এই ওষুধের সঙ্গে প্রয়োজনমতো অন্য ওষুধও প্রয়োগ করা যাবে

এই চিকিৎসা পদ্ধতিটি সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে, অনুগ্রহ করে আমার ওয়েবসাইটে আসুন, এবং আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

 

   এছাড়াও, আমার কাছে ‘মহাপ্যাথি’ চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রস্তুত একটি রেডি মেডিসিন (নাম— CVD-1) আছে, যা জীবানু বা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর প্রতিরোধ ও প্রতিরক্ষা শক্তিকে যথেষ্ট মাত্রায় বাড়িয়ে তুলে, তাকে সুস্থ হতে সাহায্য করে থাকে। এই ওষুধ একেবারে ‘ফার্স্ট স্টেজে’ খুব ভালো কাজ করতে সক্ষম। পুরাতন ও জটিল অবস্থায় তেমন কার্যকর নাও হতে পারে। ‘সেকেন্ড স্টেজ’ -এর জন্য মেডিসিন (নাম— CVD-2) প্রস্তুত হচ্ছে।

 

কোনো সুস্থ মানুষ জীবানু বা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে (একবার) আসার সময় এই ওষুধ ২/১ মাত্রা সেবন করতে পারবেন। তাতে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। তবে ‘প্রিভেন্টিভ’ মেডিসিন হিসেবে এর যথেচ্ছ ব্যবহার না হওয়াই ভালো। কারণ, বারবার ব্যবহারের ফলে, প্রয়োজনের সময় ব্যক্তির শরীর আর এই ওষুধে সাড়া দিতে নাও পারে।

 

এই ওষুধ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মতোই পার্থিব গুণ সম্পন্ন নয়। সঠিক মাত্রায় সেবন করলে, কোনোরূপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা ‘এডভার্স এফেক্ট’ –এর সম্ভাবনা নেই। করনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে এই ওষুধটি পরীক্ষা করে দেখার জন্য আবেদন জানাচ্ছি। আমি বলছিনা যে আমার এই ওষুধেই করনা ভাইরাস পরাজিত হবে। আমি শুধুমাত্র এই ওষুধটি পরীক্ষা করে দেখতে অনুরোধ করছি। আগ্রহী হলে, ফ্রী স্যাম্পেলের জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করুণ।  ধন্যবাদ

শুভেচ্ছাসহ


সুমেরু রায়

(মহর্ষি মহামানস)

মোবাইল : +91 8538805751

www.mahapathy.wix.com/medicine
www.sumeru.wix.com/science-blog

 


Comments

Popular posts from this blog

The Fundamental Theory of Everything

A comparative analysis between Dr. Willie Sun's mathematical formula for the existence of a Creator and my creation theory "The Fundamental Theory of Everything" with a conscious universe as the Creator

Get the right advice to solve any sexual problem for men and women